| সন্ধ্যা ৬:১০ - সোমবার - ২৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ - ১৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - ১৯শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

মুক্তাগাছায় পুকুরে হাঁসে মাছ খাওয়াকে কেন্দ্র করে মারামারি, আহত-৫

 

মুক্তাগাছা(ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি: ২৭ ডিসেম্বর ২০১৫, রবিবার,
মুক্তাগাছার রুদ্রপুর গ্রামে ফিসারী পুকুরে হাঁসে মাছ খাওয়াকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনায় নারী পুরুষসহ উভয় পক্ষের ৫জন আহত। ঘটনাটি ঘটেছে গত শনিবার দুপুরে।
জানাযায়, রুদ্রপুর গ্রামের খোরশেদ আলমের মৎস্য খামারে তার পরশি সিদ্দিক মিয়ার ১৫/২০টি হাঁস প্রতিনিয়ত মাছের পোনা খেয়ে ক্ষতি করে আসছিল। শনিবার দুপুরে সিদ্দিকের হাঁস গুলো খোরশেদের ফিসারীতে মাছ খাওয়া শুরু করলে সেখান থেকে কয়েকটি হাঁস ধরে খোরশেদের পুত্র উজ্জল সরকারী খোয়ারে নেয়ার পথে সিদ্দিক ও তার লোকজন মারধর করে হাঁস গুলি ছিনিয়ে নেয়। এসময় খোরশেদ আলম ও তার স্ত্রী রাশিদা বেগম উপসি’ত হরে তাদেরকেও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মারধর করে। এক পর্যায়ে সিদ্দিক খোরশেদের পেটে কাপড় দিয়ে দাঁত ফুটিয়ে গুরুতর ভাবে জখম করে। পরে আহত খোরশেদ আলম তার স্ত্রী রাশিদা বেগমকে মুক্তাগাছা হাসপাতালে নেয়ার পথে পুনরায় স্থানীয় ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আলীর বাড়ির আঙ্গিনায় পথরোধ করে আবারও মারধর করে বাড়িতে অবরুদ্ধ করে রাখে। খোরশেদ আলম (৪০), তার স্ত্রী রাশিদা বেগম (৩৫), বড় ভাইয়ের স্ত্রী লিলি বেগম (৪৫), পুত্র উজ্জল (২০)সহ প্রতিপক্ষের সিদ্দিক নামের একজন আহত হয়। বিষয়টি গণমাধ্যম কর্মীরা জানতে পেরে ঘটনাস’লে গিয়ে এর সত্যতা পায়। পরে বিকেলে উজ্জল তার পিতা খোরশেদ আলমকে ভিন্ন পথে স’ানীয় হাসপাতালে ভর্তি করে। এব্যপারে খোরশেদ আলমের পুত্র রাশিদুল হক উজ্জল বাদী হয়ে মুক্তাগাছা থানায় ৬জনকে আসামী করে একটি অভিযোগ দায়ের করে।

সর্বশেষ আপডেটঃ ৯:১৯ অপরাহ্ণ | ডিসেম্বর ২৭, ২০১৫