| রাত ১১:৩৩ - শুক্রবার - ২৫শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ - ৯ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - ২১শে রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

বাজিতপুরে লায়েছ হত্যাকান্ড ঃ ৩দিনে মূল আসামী গ্রেপ্তার হয়নি

বাজিতপুর সংবাদদাতাঃ-০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ মঙ্গলবার,

কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার সরারচর ইউনিয়নের দক্ষিণ সরারচর ও পূরাণগাঁও গ্রামে  মোঃ সুহেল মিয়ার পুকুর থেকে  গত ৩ দিন আগে দিনের বেলায় জাল দিয়ে মাছ ধরে নিয়ে যায় একদল চোর। তখন সুহেল মিয়া পূরাণগাঁও গ্রামে গত পরশু দিন রবিবার বিকালে এলাকাবাসীর কাছে বিচার নিয়ে যায়। তখন পূরাণগাঁও গ্রামের মেম্বার আলমগীর, বাতেন সহ ৪০-৫০ জন লোক এলোপাথারি ভাবে সুহেল কে মারধর করে। এর জের হিসাবে আলমগীর মেম্বার, বাতেন সহ ৪০-৫০ জন লোক দেশীয় অস্ত্রের গুলিতে লায়েছ মিয়াসহ ৫ জন গুলিবিদ্ধ হয়। পরে গুলিবিদ্ধ অবস’ায় লায়েছ মিয়া (৬০) রোববার রাতে জহুরম্নল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর কুলে ঢলে পড়েন। গুলিবিদ্ধ ৪ জন গিয়াস উদ্দিন (৫৫) রফিকুল ইসলাম (২৪) দ্বীন ইসলাম (২২) মোঃ করিম (২৪) এখন পর্যনত্ম শঙ্খা মুক্ত নয় বলে হাসপাতাল সূত্রে জানাগেছে। এলাকা বাসীর সূত্রে জানাগেছে, আলমগীর মেম্বার সঙ্গে দড়্গিণ সরারচর গ্রামের মৃত মস’ু চোরের ছেলে সুয়েল মিয়ার সঙ্গে পূর্ব বিরোধ ছিল। এরই জের হিসাবে মস্তু চোরের ছেলে ভেবে ফিসারির মালিক দড়্গিণ সরারচর গ্রামের সুহেল মিয়া কে মারধর ও অস্ত্রের ছিটা গুলিতে লায়েছ মিয়া নিহত ও অপর ৪ জন গুরম্নতর আহত হয়। গত ৩দিন পার হয়ে গেলেও পুলিশ মূল পরিকল্পনা কারী আলমগীর মেম্বার, বাতেন গংদের এখন পর্যনত্ম গ্রেপ্তার করছেনা বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। দড়্গিণ সরারচর গ্রামের ফিসারির মালিকের মাতা বকুলা আক্তার সাংবাদিকদের নিকট বলেন, মূল পরিকল্পনা কারী আলমগীর মেম্বার ও বাতেন গং এই ঘটনা ঘটিয়েছে। তার ছেলে সুহেল কে আক্রুশ বশত হত্যা মামলায় জরিয়েছে বলে তিনি জানান। এই ব্যাপারে গত সোমবার নিহত লায়েছ মিয়ার ছেলে বাচ্চু মিয়া বাদী হয়ে সুজন মিয়া, কাইয়ুম মিয়া, সুহেল মিয়া, সুমন মিয়া, সহ অজ্ঞাত ৫০-৬০ জনের নামে বাজিতপুর থানায় একটি হত্যা রম্নজু করেন।

সর্বশেষ আপডেটঃ ৫:৫৪ অপরাহ্ণ | সেপ্টেম্বর ০৮, ২০১৫