| সকাল ৮:২৪ - সোমবার - ৪ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ - ১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ - ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

বিসিএসে মৎস্যবিজ্ঞান ও প্রাণিবিদ্যা একত্রে করায় বাকৃবিতে মানববন্ধন

মো. শাহীন সরদার,বাকৃবি সংবাদদাতাঃ
৩৭তম বিসিএস (মৎস্য) ক্যাডারে উপসহকারী পরিচালক পদে মৎস্যবিজ্ঞানের সাথে প্রাণিবিদ্যা সংযুক্তি করায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) মানববন্ধন করেছে মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিৰার্থীরা।

আজ রবিবার সকাল ১১ টায় মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিৰার্থীরা ছাত্র-শিৰক কেন্দ্রে সমাবেত হয়। পরে সাড়ে ১১ টায় তারা বিশ্ববিদ্যালয় শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়নের সামনে মানববন্ধনের আয়োজন করে। মানববন্ধনে মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিৰার্থীরা ৰোভ প্রকাশ করে বলেন,  বাংলাদেশ এখন মাছ উৎপাদনের বিশ্বে ৫ম অবস্থানে। আর এর একমাত্র দাবিদার মৎস্যবিদরা। অথচ তাদের মানৰুন্ন করে মৎস্য বিষয়ে যাদের সামান্য ধারণা নেয় তাদের সংযুক্ত করা হয়েছে। আমরা মৎস্যবিদরা এ সিদ্ধান্তকে মৎস্য খাতকে ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র বলে মনে করি। অনতিবিলম্বে মৎস্য ক্যাডারের উপসহকারী পরিচালক পদ থেকে প্রাণিবিদ্যা বাদ না দিলে বিশ্ববিদ্যালয়য়ের মৎস্যবিদরা কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সুভাষ চন্দ্র চক্রবর্তী বলেন, ৩৭তম বিসিএস ( মৎস্য) এ ক্যাডারে প্রাণিবিদ্যা অন্তর্ভূক্ত করা অত্যন্ত দুঃখজনক। কারিগরি ক্যাডারে লোকবল নিয়োগে শুধু ওই সেক্টরের শিৰার্থীদেরই প্রাধান্য দেয়া উচিত। আমরা শিৰার্থীদের আন্দোলনকে যৌক্তিক মনে করি এবং তাদের সাথে একত্ত্বতা প্রকাশ করছি।

উলেৱখ্য, ২৯ ফেব্র্বয়ারি ৩৭ তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপনে মৎস্য ক্যাডারের উপসহকারী পরিচালক পদে ৬৪ টি পদে নিয়োগ দেয়া কথা উলেৱখ করে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন। তবে ওই কারিগরি পদটিতে প্রথমবারের মত মৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের গ্র্যাজুয়েটদের পাশাপাশি প্রাণিবিদ্যার গ্র্যাজুয়েটদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

সর্বশেষ আপডেটঃ ৮:০৩ অপরাহ্ণ | মার্চ ০৬, ২০১৬