| দুপুর ১:০৩ - শুক্রবার - ২৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ - ১৪ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ - ১৩ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

এক বছর পুর্তি অনুষ্ঠানে প্রান্ত স্পেশালাইজ হাসপাতালটি একটি বিশ্বমানের হাসপাতাল হিসেবে প্রশংসিত

স্টাফ রিপোর্টার, ২ নভেম্বর ২০১৫, সোমবার,
ময়মনসিংহ বিভাগীয় শহরে চরপাড়াস্থ বেসরকারী মালিকাধীন বিশেষায়িত প্রাপ্ত স্পেশালাইজ হাসপাতালের ১ম বর্ষপুর্তি অনুষ্ঠান গত রোববার (১ নভেম্বর) রাতে শহরের সোহাগ পার্টি সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়। ব্যবসার সফলতার পাশাপাশি কিভাবে মানুষের সেবা দিয়ে সাফল্য বয়ে আনা যায় তার প্রমাণ করেছে প্রাপ্ত স্পেশালাইজ হাসপাতালের মালিক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুনসুর আলম চন্দন।
উন্নতমানের চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য সাংবাদিকরা হাসপাতালটি একটি বিশ্বমানের হাসপাতাল উল্লেখ করে প্রশংসা করেন। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধা ও দুঃস’ মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিকদের স্বল্প মুল্যে ও বিনামুল্যে চিকিৎসা দেয়ার জন্য প্রংশসা করেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।
বর্ষপুর্তি উপলক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তার সাফল্যের বর্ননা দেন। প্রাপ্ত স্পেশালাইজ হাসপাতালের মালিক মুনসুর আলম চন্দন এর সভাপতিত্বে সভায় সাংবাদিক নিয়ামুল কবীর সজলের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক জিয়া উদ্দিন আহমেদ, লোক লোকান্তর সম্পাদক আমিনুল হাসান, ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাধারণ সম্পাদক আতাউল করিম খোকন, ময়মনসিংহ সিটি প্রেসক্লাবের সভাপতি আইয়ুব আলী, সাধারণ সম্পাদক মতিউল আলম, সাংবাদিক বহুমুখী সমবায় সমিতির মীর গোলাম মোস্তফা, রিপোটাস ইউনিটির সাধারন সম্পাদক সাইফুল ইসলাম,  আজকের খবরের সম্পাদক মকবুল হোসেন বুকুল, সাংবাদিক আশিক চৌধুরী, সাংবাদিক শেখ মহিউদ্দিন ও সাংবাদিক অমিত রায় প্রমুখ। সভা শেষে ময়মনসিংহ বিভাগীয় শহরে কর্মরত অর্ধশতাধিক সাংবাদিকদের প্রীতি ভোজের আয়োজন করা হয়।
মুনসুর আলম চন্দন বলেন, ১৯৯২ সালে সাংবাদিকতার পাশাপাশি বন্ধুদের নিয়ে প্রথম উপশম প্রাইভেট হাসপাতাল দিয়ে এই ব্যবসায় নামেন। পরবর্তীতে ব্র্যাংক ব্যাংক থেকে এসএমই লোন হিসেবে ২০ লাখ টাকা নিয়ে আলাদাভাবে চরপাড়ায় প্রাপ্ত ডায়াগস্টিক সেন্টার গড়ে তুলেন। একটি সিটি স্ক্যান মেশিন কেনার আগ্রহ প্রকাশ করি। এতে কেউ উৎসাহ দেয়নি। পরে মায়ের জমি বিক্রি করে ও ব্যবসার উপার্জিত অর্থ দিয়ে সিটি স্ক্যান মেশিন ক্রয় করি। আসে- আসে- প্রাপ্ত ডায়াগস্টিক সেন্টারে সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। তখন অনেক ব্যাংক লোন আগ্রহ প্রকাশ করে। সর্বশেষ ইসলামী ব্যাংক থেকে সাড়ে ১০ কোটি টাকা লোন নিয়ে ও হাসপাতালের উপকরণ বিক্রিকারী সিঙ্গাপুরের একটি প্রতিষ্টান তাকে দেয় দেড় কোটি টাকা। তা দিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে প্রাপ্ত স্পেশালাইজ হাসপাতাল। #

সর্বশেষ আপডেটঃ ৮:৩০ অপরাহ্ণ | নভেম্বর ০২, ২০১৫